Sunday, 13 July 2014

উফফ কি গরম!!!


 সারাদিনের সূর্যদেব এরকম ভাবে মিচকে মিচকে হেসে গেছেন। 

আর আমি দুপুরে ভাত চিকেন সাঁটিয়ে দরজা জানালা বন্ধ করে ঘামে গরমে সূর্যদেবের শাপশাপান্ত করে শেষে ক্লান্ত হয়ে এইভাবে কেতরে পড়েছিলাম  


কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছিনা ভাবছি ল্যাবের আইস মেশিন থেকে একবালতি আইস এনে রাতে এইভাবে শুয়ে try করে দেখব ঘুমোতে পারি কিনা।


 আগামী তিন দিন গরম কমার কোনো লক্ষণ নেই। সেটা নিচের তথ্য দেখেই বোঝা যাচ্ছে।


আপাতত বুধবারের দিকে তাকিয়ে বসে আছি কারণটা আশা করি বুঝতে পারছেন। ঐদিন থেকে তিন চার দিন সূর্যের বদলে মেঘ আর দুটো করে নীল নীল দাগ দেখা যাচ্ছে। ওটার মানে যদ্দুর জানি বৃষ্টি। যদিও মাঝে মাঝেই ওটা দেখা যায় আবহাওয়া পূর্বাভাসে কিন্তু বৃষ্টির ছিটেফোঁটাও থাকে না সেদিন। তাও 'আশায় মরে চাষা'। দেখা যাক কি হয়।


গরমের চোটে বিশ্বাস করুন অনেক হাবিজাবি গল্প আপনাদেরকে শোনানোর ইচ্ছে থাকলেও কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে না। দুপুরে গরমে ঘেমে নেয়ে প্রায় গলে জল হয়ে গেলেও ওই তাপমাত্রাতেও কি করে জানিনা খানিকটা ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। মানে, কি করে বলতে, যেমন করে আমি ঘুমিয়ে থাকি আর কি। আপনাদের আর কি বলব। ঘুমোনোর লজ্জাকর গল্প তো আগেই আপনাদেরকে বলেছি

তা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে একটা স্বপ্ন দেখলাম যে আমি বরফঢাকা জায়গায় লাফিয়ে বেড়াচ্ছি। চিকেন আর গরম একসাথে কাজ করেছিল কিনা জানি না। সে যাই হোক, আমায় ঠিক এরকম দেখাচ্ছিল তখন।



ঘুম থেকে উঠে মেজাজটা এত বিগড়ে গেল কি বলব। কিছু করতে ইচ্ছে করছে না তখন থেকে। তাই এখন লিখতে বসে মনে হলো থাক কাল বলব। গরমের চোটে কি বলতে কি বলব। বিরক্ত লাগছে। ঠিক এই অবস্থায় বসে আছি তখন থেকে।


এত গরম ভাবছি তিব্বতেই চলে যাব। ভাল্লাগেনা। আজকের মত টাটা। ভালো করে সবাই আর্জেন্টিনা-জার্মানির হয়ে গলা ফাটান। ততক্ষণের জন্য টাটা। যদি গরমে বেঁচে-বর্তে থাকি তবে কাল কথা হবে।

সমস্ত ছবি Google বাবুর সৌজন্যে।

0 comments:

Post a Comment