সারাদিনের সূর্যদেব এরকম ভাবে মিচকে মিচকে হেসে গেছেন।
আর আমি দুপুরে ভাত চিকেন সাঁটিয়ে দরজা জানালা বন্ধ করে ঘামে গরমে সূর্যদেবের শাপশাপান্ত করে শেষে ক্লান্ত হয়ে এইভাবে কেতরে পড়েছিলাম
কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছিনা ভাবছি ল্যাবের আইস মেশিন থেকে একবালতি আইস এনে রাতে এইভাবে শুয়ে try করে দেখব ঘুমোতে পারি কিনা।
আগামী তিন দিন গরম কমার কোনো লক্ষণ নেই। সেটা নিচের তথ্য দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
গরমের চোটে বিশ্বাস করুন অনেক হাবিজাবি গল্প আপনাদেরকে শোনানোর ইচ্ছে থাকলেও কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে না। দুপুরে গরমে ঘেমে নেয়ে প্রায় গলে জল হয়ে গেলেও ওই তাপমাত্রাতেও কি করে জানিনা খানিকটা ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। মানে, কি করে বলতে, যেমন করে আমি ঘুমিয়ে থাকি আর কি। আপনাদের আর কি বলব। ঘুমোনোর লজ্জাকর গল্প তো আগেই আপনাদেরকে বলেছি।
তা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে একটা স্বপ্ন দেখলাম যে আমি বরফঢাকা জায়গায় লাফিয়ে বেড়াচ্ছি। চিকেন আর গরম একসাথে কাজ করেছিল কিনা জানি না। সে যাই হোক, আমায় ঠিক এরকম দেখাচ্ছিল তখন।
এত গরম ভাবছি তিব্বতেই চলে যাব। ভাল্লাগেনা। আজকের মত টাটা। ভালো করে সবাই আর্জেন্টিনা-জার্মানির হয়ে গলা ফাটান। ততক্ষণের জন্য টাটা। যদি গরমে বেঁচে-বর্তে থাকি তবে কাল কথা হবে।
সমস্ত ছবি Google বাবুর সৌজন্যে।
0 comments:
Post a Comment