এপথে আমি আগেও এসেছি। কিন্তু বছরের এইসময়ে নয়। আর পথ পার হয়েছি সন্ধ্যে নামার পরে। ভরা বর্ষায় দিনের বেলা এ রাস্তায় আসা আমার প্রথম। মনে হলো ভাগ্যিস এসেছিলাম, ভাগ্যিস এই ট্রেনে টিকিট কেটেছিলাম। বাড়ি থেকে ফিরে আসার মনখারাপ রাস্তাতেই উধাও। তার ওপরে আবার অনেক দিন পর স্লিপারে ফেরা। হাজার কিলোমিটার রাস্তা, হু হু করে ছুটে চলা ট্রেন, দুপাশে ছুটে চলা মন মাতানো ল্যান্ডস্কেপ, মাঝে মাঝে ঝিরঝিরে বৃষ্টি। মুখের ওপর পাগলা হওয়ার ঝাপটা। এই হওয়াটাই ট্রেনজার্নির মজা যেটা এসি তে অমিল। অনেকদিন পর দুর্গাপুর স্টেশন থেকে ওঠা হকারের কাছ থেকে মৌরি লজেন্স কিনে খেলাম। মনে হচ্ছিল ছোট্ট হয়ে গেছি। ভেবেছি চান্স পেলে আবার স্লিপারের টিকিট কাটব। বর্ষাকাল হলে তো নিশ্চয়ই। সূর্যাস্তে লাল হয়ে আসা চারদিক, ট্রেন থেকে দেখা পরেশনাথ পাহাড়, পাহাড়ের টং এ ছোট্ট মন্দির, টানেল, সবুজ মাঠ আর হু হু বাতাস বয়সটা কমিয়ে দিয়েছে প্রায় দশ বছর। শুধু মনে হচ্ছে আবার কবে?
স্লিপারে ফেরা
এপথে আমি আগেও এসেছি। কিন্তু বছরের এইসময়ে নয়। আর পথ পার হয়েছি সন্ধ্যে নামার পরে। ভরা বর্ষায় দিনের বেলা এ রাস্তায় আসা আমার প্রথম। মনে হলো ভাগ্যিস এসেছিলাম, ভাগ্যিস এই ট্রেনে টিকিট কেটেছিলাম। বাড়ি থেকে ফিরে আসার মনখারাপ রাস্তাতেই উধাও। তার ওপরে আবার অনেক দিন পর স্লিপারে ফেরা। হাজার কিলোমিটার রাস্তা, হু হু করে ছুটে চলা ট্রেন, দুপাশে ছুটে চলা মন মাতানো ল্যান্ডস্কেপ, মাঝে মাঝে ঝিরঝিরে বৃষ্টি। মুখের ওপর পাগলা হওয়ার ঝাপটা। এই হওয়াটাই ট্রেনজার্নির মজা যেটা এসি তে অমিল। অনেকদিন পর দুর্গাপুর স্টেশন থেকে ওঠা হকারের কাছ থেকে মৌরি লজেন্স কিনে খেলাম। মনে হচ্ছিল ছোট্ট হয়ে গেছি। ভেবেছি চান্স পেলে আবার স্লিপারের টিকিট কাটব। বর্ষাকাল হলে তো নিশ্চয়ই। সূর্যাস্তে লাল হয়ে আসা চারদিক, ট্রেন থেকে দেখা পরেশনাথ পাহাড়, পাহাড়ের টং এ ছোট্ট মন্দির, টানেল, সবুজ মাঠ আর হু হু বাতাস বয়সটা কমিয়ে দিয়েছে প্রায় দশ বছর। শুধু মনে হচ্ছে আবার কবে?
0 comments:
Post a Comment